পৃথিবী কি – পৃথিবী কি দিয়ে তৈরি

পৃথিবী কি

পৃথিবী, এটি আমাদের পৃথিবীতে অবস্থিত একটি গোলাকার আকৃতির গ্রহ বা প্রকৃতির একটি বৃহত্তম উপাদেশী বা প্রধান গ্রহ। এটি সূর্যসিদ্ধান্তের আসার জন্য প্রতিদিন আপনার সুর্যাস্ত এবং সূর্যোদয় দেখানোর কারণে পৃথিবীকে “পৃথিবী” বা “ধরাতলী” হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে।

এটি একটি অদ্ভুত প্রাকৃতিক সিস্টেম যেখানে বহুধা বা বহুধাতুক অসীম স্থানে বিভিন্ন প্রকারের জীবজন্তু, উষ্ণমাত্রা বা শীতলমাত্রার বৃষ্টি, বায়ু, জল, এবং প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদানের সমন্বয়ে একটি আদর্শ পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

পৃথিবী একটি অদ্ভুত প্রাকৃতিক ইউনিক প্ল্যানেট হিসেবে পরিচিত, এবং এটি জীবনের জন্য অমূল্য এক সহারা প্রদান করে। এটি প্রবাহী অতীত এবং ভবিষ্যতের বিষয়বস্তুতে অজন্ম এবং মৃত্যু ঘটাচ্ছে এবং বিভিন্ন ভৌগোলিক, বায়ুমণ্ডল, এবং জীবজন্তু প্রণালীর সাথে সম্পৃক্ত।

পৃথিবী কি - পৃথিবী কি দিয়ে তৈরি
পৃথিবী কি – পৃথিবী কি দিয়ে তৈরি

পৃথিবীর ইতিহাস

পৃথিবীর ইতিহাস অত্যন্ত দীর্ঘসূত্রিত এবং পর্যাপ্তভাবে জ্ঞাত বিষয়, যা হলো বৃহত্তম গ্রহের চরিত্রগুলির একটি অধ্যয়ন। এটি অনেক কিছু যাকে আমরা জানতে পারি, তা হলো:

  1. পৃথিবীর উত্পত্তি: পৃথিবীর উত্পত্তি সম্পর্কে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত থাকে, যদিও এটি এখনও নিশ্চিতভাবে জানা হয়নি। একটি সাধারিত সিদ্ধান্ত হলো “নেবুলা হাইপোথেসিস,” যার অনুসারে একটি গোলাকার নেবুলা থেকে পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহের উত্পত্তি হয়েছিল।
  2. পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসগুলি:
    • প্রাক-ইতিহাসিক কাল : এটি তথ্যগুলি লিখিত হিস্টোরির অবসান হওয়ার আগের সময়কে বোঝায়। এতে প্রথমত শিলালেখ, পাথর যুদ্ধ, আর অবসান ধারণ করা হয়েছিল।
    • প্রাচীন ইতিহাস: এই কালে সভ্যতার উদ্ভব এবং বিকাশ, যেমন মহেনজোদারো সভ্যতা, মহাজনপদ, মূল্যায়ন সভ্যতা, ইউরোপীয় প্রাচীন ইতিহাস (গ্রিক এবং রোমান সভ্যতা) ইত্যাদি সহ বিশাল সময় বোঝায়।
    • মধ্যযুগ: ইসলামিক সাম্রাজ্য, ভোজপুরি সাম্রাজ্য, রোমান্টিক ভারত, ভূপেন্দ্র সম্রাট, ক্রীষ্ণদেবরায়, চলুক্য সাম্রাজ্য ইত্যাদি এই কালে বোঝায়।
    • আধুনিক ইতিহাস: বৃটিশ সাম্রাজ্য, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, স্বাধীনতা আন্দোলন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, রাষ্ট্র গঠন ইত্যাদি আধুনিক ইতিহাসের অংশ।
  3. ভৌগোলিক পরিবর্তন এবং জীববৈচিত্র্য:পৃথিবী একটি নিয়মিতভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে এবং বিভিন্ন জীববৈচিত্র্যকে প্রভাবিত করে। জীববৈচিত্র্য এবং জীবজন্তু প্রণালীর বৈচিত্র্য পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত এই পরিবর্তনগুলির মধ্যে আছে উষ্ণায়ন, উষ্ণমুক্তি এবং জলীয় পরিবর্তন।
  4. মানব সভ্যতা: মানব সভ্যতা তার উদয় এবং বিকাশে পৃথিবীতে প্রভৃতি রেখেছে। এটি ধর্ম, সাহিত্য, সংস্কৃতি, সমাজবাদ, রাজনীতি, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির প্রকাশ এবং বৃদ্ধি করেছে।
  5. আধুনিক দিক:আধুনিক দিকে, পৃথিবী বিশ্ব অর্গানাইজেশন (UN), বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি, পরিবার পরিকল্পনা, পরিবেশ সংরক্ষণ, বিজ্ঞানী অনুসন্ধান, স্থায়ী উন্নয়ন এবং ভূগোলিক বৃদ্ধি ইত্যাদি এই দিকে এসেছে।

এটি মূলত পৃথিবীর একটি সারগর্ভিত সময়রেখি, যা অনেকগুলি কালে ভাগ হতে পারে এবং এটি সমৃদ্ধি, পরিবর্তন এবং বৃদ্ধির সাথে সম্পর্কিত বিশাল একটি কাহিনি।

পৃথিবী কি দিয়ে তৈরি

পৃথিবীটি একটি গোলাকার আকৃতির বড় প্রকৃতি বস্তু, এবং এটি বিভিন্ন ধাতু, গোলার গঠনের একটি সম্মিলিত পদার্থ। এর গঠন এবং বৈশিষ্ট্য পৃথিবীকে একটি অনুষ্ঠানিক উপাদান করে, যা মৌলের তাপমাত্রা, চাপ এবং অন্যান্য দৃষ্টিকোণ দ্বারা বিশিষ্ট।

পৃথিবী একটি অদ্ভুত প্রকৃতি সিস্টেম, এবং এটি বিভিন্ন স্তরে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে:

অতি পৃষ্ঠ

  • লিথোসফির : এটি পৃথিবীর বাইরের ঠান্ডা, স্থূল আবর্তন, যা ভূতাত্ত্বিক স্তর হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। এটি মৌলের ঠান্ডার অতি বাইরে স্থান করে এবং এটি ভূকটে বা ভূকটের উপরে অবস্থিত মোহর স্থানে চোখ পেয়েছে।
  • আস্তরণমণ্ডল: এটি লিথোসফিরের নীচের স্থানে অবস্থিত একটি স্থান, যেখানে বস্তুতন কাচোয়ালতার পরিস্থিতি থাকে এবং এটি ভূকটের কঠোর পরিস্থিতি থেকে স্কিউ অবস্থান করে।

মধ্য পৃষ্ঠ

  • অতিকচ্ছক: এটি পৃথিবীর মধ্যবর্তী স্তর, যা মধ্যতন্তু সংমিলিত হয়ে থাকে এবং এর তাপমাত্রা অবস্থান করে যা মানব জীবনের জন্য অযোগ্য।

অভিলক্ষ এবং বহির্কচ্ছ

  • অভিলক্ষ : এটি পৃথিবীর মধ্যে অবস্থিত একটি তাপমাত্রিত এবং মানব চলচ্চিত্রে অযোগ্য কাঠামো, যা একটি ধাতু স্থান ধারণ করে এবং অন্য ধাতু গুলির দিকে গুড়োয়া রয়েছে।
  • বহির্কচ্ছ : এটি পৃথিবীর মধ্যবর্তী স্তর, এবং এটি অস্থায়ীভাবে তাপ এবং দাবের প্রভাবে চলচ্চিত্রে থাকে। এটি পৃথিবীর বাইরের স্তরের চলচ্চিত্র তৈরি করে এবং ম্যাগমা ধাতুগুলির গঠনে একটি ভাল বৈদ্যুতিন বন্দর প্রদান করে।

এই বিভিন্ন স্তরে পৃথিবী বিভিন্ন সময়ে উত্পন্ন হয়েছে এবং এটি আবার পরিবর্তিত হচ্ছে এবং এটির বৃদ্ধি প্রক্রিয়াগুলি চলচ্চিত্রিত হচ্ছে। পৃথিবী একটি গোলার হিসেবে একটি অদ্বিতীয় সিস্টেম, এবং এটির এই বিভিন্ন প্রক্রিয়ার সমন্বয়ে এটি আমাদের প্রতিদিনের জীবনে বৃদ্ধি এবং পরিবর্তন ঘটায়।

পৃথিবীর ভিতরে কি আছে

পৃথিবীর ভিতরে আমরা বিভিন্ন স্তরে বিভিন্ন ধাতুবিশিষ্ট অংশ পাব। পৃথিবীর আভ্যন্তরিক স্তরগুলি অধিকাংশই তাপমাত্রা এবং দাবের প্রভাবে সংজ্ঞে রাখা হয়। নিচে পৃথিবীর ভিতরের বিভিন্ন স্তরগুলি উল্লেখ করা হলো:

  • লিথোসফির: পৃথিবীর স্থূল বাইরের স্তর হিসেবে লিথোসফির অধিক পরিচিত। এটি ভূতাত্ত্বিক স্তর হিসেবে পরিচিত এবং পৃথিবীর ঠান্ডা বাইরের কভার দেয়। লিথোসফিরে রয়েছে ভূতাত্ত্বিক প্রদাহ এবং ভূমির অস্তর।
  • আস্তরণমণ্ডল : আস্তরণমণ্ডল লিথোসফিরের নীচের স্থানে অবস্থিত একটি স্থান, যেখানে বস্তুতন কাচোয়ালতার পরিস্থিতি থাকে এবং এটি ভূকটে বা ভূকটের উপরে অবস্থিত মোহর স্থানে চোখ পেয়েছে। এটি লিথোসফিরের উপর অবস্থিত হওয়ার জন্য সমৃদ্ধি হিসেবে কাজ করে এবং এটি ভূমির অস্তর দিয়ে চলচ্চিত্রিত হতে সহায়ক।
  • মন্ত্রিমণ্ডল: মন্ত্রিমণ্ডল পৃথিবীর মধ্যবর্তী স্তর, এবং এটি বস্তুতন আবার একটি বিচ্ছিন্ন স্তরে বিভাগিত হয়ে থাকে। এটি অনেক গুণ বায়ুর মতো দূরবর্তী বিচ্ছিন্ন ব্যান্ড গুলির রূপে আছে এবং এটি পৃথিবীর আভ্যন্তরে প্রদান করা তাপ এবং দাবের প্রভাবে চলচ্চিত্রিত হয়।
  • জাড়াস্তর : পৃথিবীর অভিলক্ষ এবং বহির্কচ্ছ মিশিত হয়ে জাড়াস্তর তৈরি করে, এবং এটি পৃথিবীর অতি গভীরে অবস্থিত হয়। জাড়াস্তর দুটি বিশেষ পরিস্থিতির বজায় রয়েছে: একটি অভিলক্ষ যা ধাতু স্থান ধারণ করে এবং একটি বহির্কচ্ছ যা ভূতাত্ত্বিক অবস্থানে অবস্থিত একটি ধাতুবিশিষ্ট অংশ।

এই স্তরগুলি মিশিত হয়ে একটি পূর্ণসংস্কৃত বৃদ্ধি এবং পরিবর্তনের প্রক্রিয়া চলাচল করে, যা পৃথিবীকে একটি জীবদক্ষ এবং বিকশিত সিস্টেম হিসেবে পরিচিত করে।

পৃথিবীর বয়স কত

পৃথিবীর বয়স অনুমান করা হয় প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন বছর। এটি একটি মৌলবিজ্ঞানী ও উত্তরাধীন মৌলবিজ্ঞানের সম্মানিত অনুমান। এই অনুমান হিসেবে পৃথিবীটি সূর্য তারিখ হিসেবে ৪.৫ বিলিয়ন বছর আগে তৈরি হয়েছিল। এই বয়স অনুমানটির মৌলিক ভিত্তি হলো পৃথিবীর উত্পত্তির সময়।

এই অনুমান তৈরি করতে মৌলবিজ্ঞানীরা সম্ভাব্য তথ্যগুলি ব্যবহার করেছে, যেমন ব্যারিওমেট্রিক তথ্য, উপগ্রহের বয়স, পৃথিবীর কচ্ছপের বয়স ইত্যাদি। এই তথ্যগুলির ভিত্তিতে তারা পৃথিবীর বয়সকে প্রাসঙ্গিকভাবে অনুমান করতে চেষ্টা করেছে।

এই অনুমান সম্প্রতির সময়ে আসতে পারে যেতেছে, যখন মৌলবিজ্ঞানি নতুন তথ্য এবং উপগ্রহের সংগ্রহের মাধ্যমে বৃদ্ধি এবং পৃথিবীর বয়স সম্পর্কে আরও সঠিক ধারণা পেতে সক্ষম হয়েছে।

পৃথিবীর প্রথম দেশ কোনটি

পৃথিবীতে মানব সভ্যতার প্রথম প্রস্তুতি স্থাপন হয়েছিল মেসোপটামিয়ার ভূখন্ডে। মেসোপটামিয়া একটি প্রাচীন প্রস্তুতি সীমান্ত এলাকা, যা আজকালে ইরাক এবং কুয়াইটের অংশ।

মেসোপটামিয়া হলো মানব সভ্যতা উৎপত্তির একটি কেন্দ্র এবং সুমের ও আক্কাদেশ নামক দুটি প্রাচীন সাম্রাজ্যের জন্মস্থান। এখানে মানবকে প্রথমবারের মধ্যেই কৃষি, শহরবাসী জীবন, লেখা, গণতন্ত্র, সাহিত্য, কানূন ইত্যাদির উদ্ভাবন হয়। মেসোপটামিয়ান সভ্যতা সুমেরীয় সভ্যতা হিসেবেও পরিচিত হয়েছে।

এই ক্ষেত্রটির বৃহত্তম শহরগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল উর, উরুক, লাগাশ, কিশ, নিপ্পুর, এবং বাবিলন। মেসোপটামিয়ান সভ্যতায় তাদের বিচিত্রিত সাংস্কৃতিক উৎপাদনের জন্য প্রস্তুতি করা হয়েছিল, এবং এটি বিশ্ব সভ্যতা ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা প্রদান করে।

পৃথিবী কিভাবে সৃষ্টি হয়

পৃথিবীর সৃষ্টি হয়েছিল প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন বছর আগে, মৌলবিজ্ঞানীদের মতে, একটি বৃহত্তর মৌল। সবচেয়ে প্রাথমিক দিনে, একটি ভারী গ্যাস এবং ধাতু মিশ্রণ ছিল যা গুলিয়ে গিয়েছিল এবং একটি স্থূল গোলা তৈরি করেছিল। এই গোলার গঠনে মৌলের তাপমাত্রা, চাপ এবং ঘনত্বের পরিবর্তন হয়। এই প্রক্রিয়ায় ধাতুগুলি এবং অন্যান্য উপাদানগুলি বিচলন করে এবং গোলার ভেতরে আবক্ষম স্থানে পৌঁছাতে হয়।

গোলার ভেতরে প্রাথমিক ধাতু গুলির মধ্যে একটি গোলার কেন্দ্রে জোড় হয়ে বৃদ্ধি হয়েছিল, এবং এই বৃদ্ধির ফলে একটি গোলা তৈরি হয়। এটি পৃথিবীর অভিলক্ষ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে, এবং এই প্রক্রিয়া প্রাথমিক পৃথিবী গোলার বিকাশে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

এরপরে, গোলার বৃদ্ধি প্রক্রিয়ায় পৃথিবী জোড় হতে থাকে এবং তার চারটি মৌলদেহগুলি বিকসন পান। এই মৌলদেহগুলির মধ্যে থাকা গ্যাস এবং অন্যান্য উপাদানগুলির মধ্যে তাপমাত্রা এবং চাপের পরিবর্তনের ফলে পৃথিবী তার বর্তমান রূপ নেয়।

সময়ের সাথে, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পৃথিবী হয়েছে এমন একটি স্থিতির দিকে যাচ্ছে যাতে আমরা এখন পৃথিবী হিসেবে চিনতে পারি।

পৃথিবীতে প্রথম কি সৃষ্টি হয়েছিল

পৃথিবীতে সৃষ্টির সময়ে প্রথমটি প্রকৃতি বস্তু হলো হাইড্রোজেন গ্যাস। পৃথিবীর অসীম প্রাচীন বৃদ্ধির অবস্থানে, গ্রভিটেশনাল অ্যাক্রেট করার ফলে এই গ্যাসগুলি পৃথিবীর গোলা তৈরি করতে শুরু হয়েছিল। এই গ্যাসগুলির মিশ্রণে অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড, হিলিয়াম, এবং অন্যান্য গ্যাস ছিলো।

পৃথিবীর সৃষ্টির পরবর্তী দিনে, গ্রভিটেশনাল বিক্রয়ের কারণে, এই গ্যাসগুলির মধ্যে অধিক ভারী ধাতুবিশিষ্ট উপাদানগুলি মৌলে এসেছিলো। এই উপাদানগুলির মধ্যে বাড়তি ধাতুবিশিষ্ট পদার্থ থাকলেও, প্রাথমিক দিনে হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম বা প্রাথমিক উপাদানগুলির গুণমূলকগুলি পৃথিবীকে একটি মৌলে পরিণত করেছিলো।

এই গ্যাসগুলির মধ্যে কিছু শক্তিশালী বলানো যায়, যা বৃহত্তম গ্যাসগুলি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিলো। এই গ্যাসগুলি আকাশগঙ্গা বা পৃথিবীর আবর্তনের সৃষ্টির সাথে সংঘর্ষে পরে, যা একটি গোলা তৈরি করে এবং সংঘর্ষ করার ফলে তার তাপমাত্রা ও চাপ বাড়ায়। এই প্রক্রিয়ার ফলে গ্যাসের মিশ্রণ ঠান্ডা এবং পৃথিবীর বাইরে অবস্থিত হয়। এটির ফলে একটি বাতাসি পৃথিবী বুয়ায় এবং প্রাথমিক উপাদানগুলি তার উপরে অবস্থান করে। এই প্রক্রিয়া প্রাথমিক মৌলদেহের গঠনে একটি পথ দেয়, যা একে একে একে গোলা তৈরি হওয়া দিকে চলে যায়। এই প্রক্রিয়া সবশেষ হয় গোলার কেন্দ্রিক তাপমাত্রার জন্য এবং এটির কারণে একটি গোলা তৈরি হয়। এই প্রক্রিয়া চলতে থাকলে পৃথিবীতে তাপমাত্রা এবং চাপে একটি একধরনের স্থায়ী প্রস্তুতি হয়ে যায়।

পৃথিবীতে প্রথম মানুষ কিভাবে সৃষ্টি হল

পৃথিবীতে প্রথম মানুষের সৃষ্টি একটি গভীর ইতিহাসিক প্রক্রিয়া যা আমরা এখন পূর্বাভাস করতে পারি তবে সেই সময়ে তাদের সম্পর্কে কোনও লেখা, প্রমাণ, বা সঠিক জ্ঞান নেই। প্রাচীন মানব সভ্যতার সৃষ্টি সম্ভাবনামূলক অনেক অধিক সময় পূর্বে হয়েছিল, এবং সেই সময়ে মানুষ অপরিসীম সাংস্কৃতিক এবং বৃহত্তর প্রকারে জীবনযাপন করত।

আসলে, মানব জীবনের প্রারম্ভ হয়েছিল প্রাচীন প্রজাতি হিসেবে, এবং এগুলি অনেক পুরানো সময়ে পৃথিবীতে বিকসিত হয়েছিল। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় এবং গুরুত্বপূর্ণ মৌলবিজ্ঞানিক অনুসন্ধানের মাধ্যমে পুরাতাত্ত্বিক কাম্ব্যুময় ও মানবের সৃষ্টির প্রারম্ভের দিকে আগ্রহ করা হয়েছে।

প্রাচীন মানব জীবনের সৃষ্টির কোনও নির্দিষ্ট সময় রয়েছেনা, কারণ এতে কোনও সাক্ষাত্কারিক প্রমাণ নেই। সম্ভাবত প্রাচীন মানবদের জীবনে বৃদ্ধি ও প্রসারের একটি দৃশ্য হয়েছে, সুতরাং তারা অত্যন্ত পুরানো এবং প্রাচীন থাকতে পারে।

পৃথিবী কি গ্রহ না উপগ্রহ

পৃথিবী গ্রহ হিসেবে চিহ্নিত হয়। গ্রহ হলো এমন আকাশগঙ্গা বা আকাশবাণী যা সূর্য এবং তার আবাসিনী সহ সৃষ্টির একটি মৌলিক অংশ। পৃথিবী একটি গ্রহ হিসেবে চিহ্নিত হয়, এটি সূর্যপ্রদীপ্ত প্রদেশে অবস্থিত একটি প্রতিরক্ষণকৃত তাপমাত্রা বা গ্যাস হিসেবে পরিচিত এবং তার সাথে আলোক, গুরুত্ব এবং অন্যান্য দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা চিহ্নিত হয়।

উপগ্রহ বা চন্দ্রগ্রহ হলো এমন মহাকাশ জড় যা গ্রহের আবাসিনী হিসেবে কাজ করে এবং তার আবস্থানে তার বৃত্তাকার চক্রাকার চলনবিচার বা অবস্থানের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত হয়। চন্দ্রগ্রহটি পৃথিবীর উপর গুরুত্ব আছে এবং পৃথিবীর চাঁদে সম্পর্কিত বিভিন্ন আবদ্ধ দৃষ্টিভঙ্গি বোঝাতে হয়েছে।

পৃথিবীর নামকরণ কে করেন

পৃথিবীর নামকরণে কোনও একটি নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে শ্রেষ্ঠ কোন উপাধি নেই, কারণ এটি প্রকৃতির একটি অধিক পুরানো ও অমূল্য অধ্যয়নের অংশ। হওয়ার কারণে, এর নাম পৃথিবী সম্পর্কে প্রাচীন সময়ে ভিন্নভাবে মূল্যায়ন করা হয়েছিল এবং এর উৎপত্তি ভিন্ন ভাষার প্রচুর ধারাবাহিক গ্রন্থে পাওয়া যায়।

ইংরেজি ভাষায় “পৃথিবী” শব্দটি ভাষায় একটি উপভূখণ্ড বা প্রদেশ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, এটি গ্রীক শব্দ “প্রৃথ্বী” থেকে আসে, যা “প্রস্তুত করা” বা “প্রস্তুতির জন্য তৈরি করা” শব্দটি থেকে উত্তরণ করা হয়েছে।

বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর উপর আবদ্ধ ধারাবাহিক গ্রন্থসমূহে তাকে বিভিন্ন নামে পুকুরিত করা হয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ, ভারতীয় সংস্কৃতি ও পুরাণে তাকে পৃথিবী নামে পুকুরিত করা হয়েছিল, এবং হিন্দু ধর্মগ্রন্থে এটি পুণ্যভূমি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিল।

এছাড়াও, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সংস্কৃতির ভাষায় পৃথিবীকে অন্যান্য নামে পুকুরিত করা হয়েছিল।

Tags: