স্যাটেলাইট কি – স্যাটেলাইট কত প্রকার

স্যাটেলাইট কি

সূর্য, পৃথিবী বা অন্য কোন বিশাল বস্তুকে কেন্দ্র করে প্রদক্ষিণ করা বস্তুকে স্যাটেলাইট বলা হয়। স্যাটেলাইটের ক্ষেত্রে দুটি প্রধান ধরনের শ্রেণীকরণ রয়েছে, একটি প্রাকৃতিক এবং অন্যটি মানবসৃষ্ট।

প্রাকৃতিক উপগ্রহের কিছু উদাহরণ হল গ্রহ, চাঁদ এবং ধূমকেতু। বৃহস্পতির 67টি প্রাকৃতিক উপগ্রহ রয়েছে। পৃথিবীর একটি স্থায়ী প্রাকৃতিক উপগ্রহ আছে, চাঁদ যা আমরা জানি, যা সমুদ্রে জোয়ার সৃষ্টি করে। কখনও কখনও অন্যান্য বস্তু (যেমন গ্রহাণু) পৃথিবীর অস্থায়ী কক্ষপথে প্রবেশ করতে পারে এবং একটি স্প্যানের জন্য একটি প্রাকৃতিক উপগ্রহে পরিণত হতে পারে।

এগুলি ছাড়াও, পৃথিবীতে অনেক মনুষ্যসৃষ্ট উপগ্রহ রয়েছে যা কক্ষপথে স্থাপন করা হয় এবং যোগাযোগ এবং তথ্য সংগ্রহের বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ব্যবহৃত হয়। শব্দটি নিজেই বলে, একটি কৃত্রিম উপগ্রহ হল এমন একটি যা মানুষের প্রচেষ্টায় আমাদের মহাকাশে স্থাপন করা হয় এবং প্রাকৃতিক উপগ্রহের কক্ষপথ অনুসরণ করে।

যেহেতু তাদের একটি খুব বড় ভিউ ফিল্ড রয়েছে, তাই তারা গ্রাউন্ড লেভেলে ব্যবহার করা যায় এমন যন্ত্রের তুলনায় অনেক দ্রুত ডেটা সংগ্রহ করতে পারে। এগুলি ছাড়াও, পৃথিবীর বাইরে মহাকাশে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি মেঘ, ধুলো এবং অন্যান্য অস্পষ্টতা দ্বারা অবরুদ্ধ হয় না, যার কারণে একটি উপগ্রহ পৃথিবীর টেলিস্কোপের চেয়ে অনেক বেশি দক্ষতার সাথে মহাকাশ দেখতে পারে।

স্যাটেলাইট কি - স্যাটেলাইট কত প্রকার
স্যাটেলাইট কি – স্যাটেলাইট কত প্রকার

বর্তমানে 2,500টিরও বেশি মনুষ্যসৃষ্ট উপগ্রহ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই রাশিয়ান বংশোদ্ভূত। আপনি ভাবতে পারেন কেন এই স্যাটেলাইটগুলির একটিও একে অপরের সাথে সংঘর্ষ করে না, আয়তন বিবেচনা করে। আসলে, এটি ঘটতে বেশ সম্ভব। যদিও নির্দিষ্ট কক্ষপথে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য সতর্কতা অবলম্বন করা হয় যাতে সংঘর্ষ কখনও না ঘটে, তবে এই কক্ষপথগুলি প্রকৃতিতে পরিবর্তিত হতে পারে। এই ধরনের ঘটনা রোধ করার জন্য অনেক আন্তর্জাতিক সংস্থা রয়েছে। যাইহোক, 2009 সালে, রাশিয়ান এবং আমেরিকান স্যাটেলাইটের একটি দম্পতি প্রথমবারের মতো মুখোমুখি হয়েছিল!

যোগাযোগ, বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রগুলিতে গবেষণা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস এবং বুদ্ধিমত্তার মতো বেশ কয়েকটি ব্যবহারের সাথে সম্পর্কিত একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে স্যাটেলাইটগুলি উৎক্ষেপণ করা হয়। একবার মহাকাশে বেরিয়ে গেলে, সমস্ত বিভিন্ন ধরণের উপগ্রহ একই পদার্থবিজ্ঞানের নীতি অনুসরণ করে এবং একই গণিত সমীকরণ দ্বারা পরিচালিত হয়।

তাদের উদ্দেশ্যের উপর ভিত্তি করে, দুটি ধরণের কৃত্রিম উপগ্রহ রয়েছে। তারা জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট এবং পোলার উপগ্রহ।

স্যাটেলাইট কে আবিষ্কার করেন

স্যাটেলাইটের আবিষ্কার বিভিন্ন বিজ্ঞানীরা করেছেন, এবং এটি বিভিন্ন ঘটনা এবং প্রযুক্তির প্রসারের ফল। একটি প্রধান ইতিহাসিক ঘটনা হলো সবর্বপ্রথম উপগ্রহের উদ্দেশ্যে একটি মানবকণ্ঠ চড়কুট প্রেরণা, যা 1957 সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা লঞ্চ করা হয়েছিল। এই চড়কুটটি নামে “সপুতনিক-1” এবং এটি একটি পৃথিবীতে প্রথম কার্যকরী স্যাটেলাইট ছিল।

এর পর বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা সত্যিকারের পৃথিবী ও মহাকাশ পর্যায়ে বিভিন্ন উপগ্রহের সমাবেশ এবং তাদের গতির অধ্যয়নের জন্য স্যাটেলাইট ব্যবহার করেছেন। এছাড়াও, উপগ্রহের আবস্থান এবং তাদের আবস্থা পর্যায়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য স্যাটেলাইটগুলি ব্যবহার হয়েছে।

আধুনিক সময়ে, স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে উন্নতির জন্য অনেক প্রকল্প চালনা হচ্ছে, এবং এগুলি বৃহত্তর ডেটা সংগ্রহ এবং সংবাদ সঞ্চারের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, অপরক্ষ সম্প্রেষণ, পৃথিবীর জলের উপর নজর রাখা, ওয়ায়েব্যান্ড কমিউনিকেশন, দূরবীন, আবহাওয়া মনিটরিং, নিরাপত্তা উদ্দেশ্যে স্যাটেলাইটগুলি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে

স্যাটেলাইট কোনও নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনের জন্য তৈরি হয় না; তার কাজ বিভিন্ন উপাধীর মাধ্যমে পরিচালিত হয়। সম্পূর্ণ কাজের জন্য, স্যাটেলাইট তিনটি মূল অংশ ব্যবহার করে: উপগ্রহ (satellite), উপযোক্তা উপাধি (payload), এবং উপযোক্তা উপাধির পরিধি (subsystem)।

  • উপগ্রহ (Satellite): স্যাটেলাইটের মূল অংশটি হলো উপগ্রহ। এটি সাধারিতভাবে একটি মহাকাশ যান, যার জন্য প্রোপেলার, এনজিন, এবং বিভিন্ন সেন্সর ও উপাদানগুলি সংযোজিত থাকে। উপগ্রহটি আকাশগমনে যেতে এবং সঠিক অবস্থানে থাকতে পারতে হয়।
  • উপযোক্তা উপাধি (Payload): এটি স্যাটেলাইটের মূল উদ্দেশ্য বা কাজ পরিচালনার জন্য তৈরি হয়ে থাকে। এটি মহাকাশের বিভিন্ন অংশে তথা পৃথিবীর উপরে বা অন্য উপগ্রহে তথা অধিকাংশই আকাশগমন অবস্থানে তথা উচ্চতা থেকে বিভিন্ন ধরণের তথ্য সংগ্রহ করার জন্য তৈরি করা হয়।
  • উপযোক্তা উপাধির পরিধি (Subsystem): স্যাটেলাইট সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করতে বিভিন্ন সাবসিস্টেম ব্যবহৃত হয়, যা ভিন্ন কাজ সম্পাদনের জন্য উপযোগী। এটি প্রকৌশলী, কন্ট্রোল এবং কমিউনিকেশন সাবসিস্টেম, পাওয়ার সাবসিস্টেম, এবং থার্মাল সাবসিস্টেম ইত্যাদি থাকতে পারে।

একটি স্যাটেলাইট প্রস্তুত করার পর, এটি একটি বোস্তন যানে লাঞ্চ করা হয় এবং সঠিক মানকাঠিন পথে পাঠানো হয়। এরপর, স্যাটেলাইট স্থায়ী বা স্থানিক অবস্থানে থাকতে পারে অথবা মৌলিক গতি সংরক্ষণ করতে এবং নির্দিষ্ট পথে চলার জন্য প্রয়োজন হলে উচ্চতা পরিবর্তন করতে পারে।

একবার উপগ্রহটি সঠিক অবস্থানে থাকবে, এটি তার মিশনের কাজগুলি পরিচালনা করতে থাকে, যেমন তথ্য সংগ্রহ, সংবাদ সঞ্চার, বৃহত্তর গবেষণা, জনগণ সঞ্চয়, আবহাওয়া মনিটরিং, ইত্যাদি।

স্যাটেলাইট টাউন কাকে বলে

স্যাটেলাইট টাউন হলো এমন একটি অঞ্চল বা একটি স্থান যেখানে মানব বা প্রযুক্তির উপযোগে বিভিন্ন ধরণের স্যাটেলাইটের উপকরণগুলি একত্রে আসে এবং তাদের অভ্যন্তরীণ কাজ বা সংবাদ সঞ্চারের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই ধরণের টাউনে স্যাটেলাইট অনুসন্ধান সেন্টার, মৌলিক স্থায়ী উচ্চতা, এবং অন্যান্য স্থায়ী সংগ্রহশালা অথবা সুবিধাদির অবস্থান হতে পারে।

স্যাটেলাইট কত প্রকার

স্যাটেলাইট বিভিন্ন উপযোগের জন্য এবং তাদের প্রস্তুতি, মাধ্যম, এবং অবস্থানের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ধরণের হতে পারে। কিছু প্রধান স্যাটেলাইটের প্রকার মনোনিত হলো:

উচ্চতা স্থায়ী (Geostationary) স্যাটেলাইট

  • এই স্যাটেলাইটগুলি স্থায়ী একই স্থানে থাকে এবং পৃথিবীর সঙ্গে একই দিকে ঘূর্ণন করে।
  • এই স্যাটেলাইটগুলি সময়গুলি একই কেন্দ্র লাইনে থাকে, সুতরাং একই স্থানে রয়েছে এবং একই দিকে পৃথিবীর সাথে সংগতি রয়েছে।
  • এই ধরণের স্যাটেলাইটগুলি প্রধানভাবে দূরবীন, কমিউনিকেশন এবং মেটিয়ারোলজি মনিটরিংয়ে ব্যবহৃত হয়।


উচ্চতা নির্ধারিত (Low Earth Orbit) স্যাটেলাইট

  • এই স্যাটেলাইটগুলি পৃথিবীর কাছাকাছি অবস্থান করে, সাধারিত ক্ষেত্রে প্রায় ২০০০ কিলোমিটার বা তার কম উচ্চতায়।
  • এই স্যাটেলাইটগুলি দ্রুত পৃথিবীর সৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত হতে পারে এবং তাদের ব্যবহার প্রস্তুতি, পুনঃপ্রক্রিয়াজাত উপাদানগুলি সংগ্রহ করতে পারে।
  • এই ধরণের স্যাটেলাইটগুলি প্রধানভাবে জনগণ ইন্টারনেট পৌঁছানো, আবহাওয়া মনিটরিং, এবং ছবির তোলার জন্য ব্যবহৃত হয়।

উচ্চতা মুক্ত (Polar Orbit) স্যাটেলাইট

  • এই স্যাটেলাইটগুলি পৃথিবীর পোল দিকে ঘূর্ণন করে এবং পৃথিবীর উচ্চতা পৌঁছাতে সময় লাগতে পারে কারণ এগুলি পৃথিবীর সমগ্র সৃষ্টি দেখতে পারে।
  • এই স্যাটেলাইটগুলি বৃহৎ এলাকা সঞ্চারে ব্যবহৃত হতে পারে এবং এক দিকে থাকতে পারে সকালে এবং অন্য দিকে সন্ধ্যায় পৃথিবী সঞ্চার করতে পারে।

উপগ্রহ (Microsatellite বা Nanosatellite)

  • এই স্যাটেলাইটগুলি বৃহৎ ও মহাকাশগামী কাজের পরিচালনা করতে সক্ষম হওয়া না, তবে এগুলি সুবিধাজনক এবং খরচ কম।
  • এগুলি প্রধানভাবে শিক্ষার উদ্দেশ্যে, ছোট অবস্থানে, অথবা প্রযুক্তি পরীক্ষণে ব্যবহৃত হতে পারে।

এই চারটি ধরণের স্যাটেলাইট মাত্র কিছু উদাহরণ, এবং বিশ্বে বৃহৎ সংখ্যক স্যাটেলাইট বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে।

স্যাটেলাইট কি পৃথিবী থেকে দেখা যায়

হ্যাঁ, স্যাটেলাইটগুলি পৃথিবী থেকে দেখা যায় এবং তারা বিভিন্ন ধরণের তথ্য সংগ্রহ করতে ব্যবহৃত হয়। একটি স্যাটেলাইট পৃথিবী উপর অবস্থান করতে এবং তার উপর থেকে বিভিন্ন সেন্সর বা যন্ত্রপাতির মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।

  • ছবি ও ভিডিও মনিটরিং: কিছু স্যাটেলাইট ছবি এবং ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম হয়, যা পৃথিবীর উপর থেকে দেখা যায়। এগুলি সাধারিতভাবে জনগণ সঞ্চয়, আবহাওয়া মনিটরিং, জলবায়ু পরিবর্তন, ওয়ায়েব্যান্ড কমিউনিকেশন এবং প্রকৌশলিক গবেষণায় ব্যবহৃত হতে পারে।
  • আবহাওয়া মনিটরিং: স্যাটেলাইট আবহাওয়া মনিটরিং সহায়ক হতে পারে পৃথিবীর ভিতরের অবস্থানে। এটি একটি বৃহত্তর অবস্থান থেকে পৃথিবীর আবহাওয়া পরিবর্তন এবং পূর্বাভাস জানতে সক্ষম হতে পারে।
  • গবেষণা ও বৃহত্তর বিজ্ঞান: বৃহত্তর বিজ্ঞানে বা অন্যান্য গবেষণা ক্ষেত্রে সহায়ক হিসেবে, যেমন মহাকাশের দূরবীন, গ্যালাক্সি অধ্যয়ন, বৃহত্তর ধারা, ইত্যাদি।
  • কমিউনিকেশন সংগতিতে: উপযোগী কমিউনিকেশন জন্য, যেমন মোবাইল ও ইন্টারনেট সংযোগ প্রদানের জন্য স্যাটেলাইট ব্যবহৃত হয়।

এই উদাহরণগুলি দেখাচ্ছে যে, স্যাটেলাইট বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হতে পারে এবং তারা বিভিন্ন উচ্চতা এবং অবস্থানে অবস্থিত হতে পারে।

স্যাটেলাইট কোথায় থাকে

স্যাটেলাইট বিভিন্ন উচ্চতা এবং অবস্থানে থাকতে পারে এবং এটি তার বৈশিষ্ট্যগুলি মূলত তার ব্যবহারের ধরণের উপর নির্ভর করে। বিভিন্ন ধরণের স্যাটেলাইট পৃথিবীর উচ্চতা এবং অবস্থানে থাকতে পারে, তাদের উদ্দেশ্য এবং কাজের জন্য এবং তাদের বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে।

স্যাটেলাইট এর ব্যবহার

স্যাটেলাইটগুলি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় এবং তাদের ব্যবহারের ধরণগুলি বিশাল এবং বৃহত্তর। তাদের মৌলিক ব্যবহারের মধ্যে অন্তরিক্ষ গবেষণা, পৃথিবী মনিটরিং, নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে যোগাযোগ ও নেভিগেশন, বাইস্তারিত তথ্য সংগ্রহ, ওয়ায়েব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা, জলবায়ু পরিবর্তন মনিটরিং, সংবাদ ও ভিডিও সংবাদ সঞ্চার, স্থানান্তরে ব্যবহার, এবং প্রতিষ্ঠান বা দেশের সীমান্ত সীমান্তে সীমান্ত সম্পাদনে ব্যবহৃত হতে পারে।

  • প্রবাহ মাপন এবং আবহাওয়া মনিটরিং: স্যাটেলাইট ব্যবহার করে প্রবাহ, অভ্যন্তরিন জল, ওষুধ, এবং সংবাদ আবহাওয়া মনিটরিং সহায়ক হতে পারে।
  • স্থানান্তরে ব্যবহার:স্যাটেলাইট ব্যবহার করে নির্দিষ্ট অঞ্চলে স্থানান্তর এবং নির্দিষ্ট কাজে তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম হতে পারে।
  • কমিউনিকেশন ও ইন্টারনেট পরিষেবা:স্যাটেলাইট ব্যবহার করে দূরবীন, কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক এবং ওয়ায়েব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ প্রদানে সহায়ক হতে পারে।
  • জনগণ ইন্টারনেট প্রবাহ ও সংবাদ সঞ্চার:স্যাটেলাইট ব্যবহার করে দূরবীন এবং একত্রিত অঞ্চলে জনগণ ইন্টারনেট প্রবাহ এবং সংবাদ সঞ্চার সহায়ক হতে পারে।
  • প্রকৌশলিক গবেষণা এবং বৃহত্তর বিজ্ঞান:স্যাটেলাইট ব্যবহার করে মহাকাশ এবং বৃহত্তর বিজ্ঞানে গবেষণা এবং প্রকৌশলিক প্রযুক্তির জন্য তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম হতে পারে।
  • নিরাপত্তা ও সীমান্ত সম্পাদন:স্যাটেলাইট ব্যবহার করে দেশের সীমান্ত সম্পাদনে এবং নিরাপত্তা ক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে।

এই উদাহরণগুলি দেখাচ্ছে যে, স্যাটেলাইট বিভিন্ন ক্ষেত্রে এবং বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হতে পারে। তাদের ব্যবহার মাধ্যমে বৃহত্তর এবং সুবিধাজনক তথ্য সংগ্রহ করা যায়, এটি সাধারণভাবে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের সুযোগ প্রদান করে।

Tags: